বিদেশি অজানা তেল খেয়ে দেশের অসংখ্য মানুষ নানা প্রকার জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। দেশের মানুষের স্বাস্থ্যের বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে আমাদের দেশে উৎপাদিত ভোজ্য তেল ব্যবহারে বেশি বেশি উৎসাহিত করতে হবে। সে সাথে কৃষকদের আর্থিক বিষয়কে বিবেচনায় রেখে সরিষা, সূর্যমুখীসহ অন্যান্য তেলজাতীয় ফসলের ন্যায্য বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মুখরোচক আলু ভর্তা তৈরিতে এখনও সরিষা তেলের ঝুড়ি নেই। আমরা সবাই সচেতন হলে বাংলাদেশে তেল ফসলের বিপ্লব ঘটানো সম্ভব।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের(ডিএই) সরেজমিন উইংয়ের পরিচালক কৃষিবিদ মো. তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ডিএই সিলেট অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মো. মতিউজ্জামান, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট বাঞ্ছারামপুরের অধ্যক্ষ কৃষিবিদ মো. জালাল উদ্দিন, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট হোমনার অধ্যক্ষ ড. মো. সফি উদ্দিন। কী-নোট উপস্থাপন করেন, তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মুহম্মদ আরশেদ আলী চৌধুরী। অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করেন প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার কৃষিবিদ মো. আবু তাহের। সঞ্চালনায় ছিলেন ধান, গম ও পাটবীজ প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার ড. মো. আমানুল ইসলাম।