ইউরোপীয় কমিশন ও পার্লামেন্ট প্রস্তাবিত নীতিতে এআই টুলের সাহায্যে তৈরি ডিপফেইকসহ, সম্মতি ছাড়া অন্তরঙ্গ বিভিন্ন ছবির প্রচারকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করবে।
২০২২ সালে একটি নির্দেশনার প্রস্তাব প্রকাশ করেছিল ইউরোপীয় কমিশন। এটি ‘রিভেঞ্জ পর্ন’ বা প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে তৈরি পর্নোগ্রাফিক ছবি বা ভিডিও তৈরি কমাবে বলে এক প্রতিবেদনে লিখেছে প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট এনগ্যাজেট। এ নিয়মে ‘সাইবার স্টকিং’ বা অনলাইনে নজরদারি, নারীর প্রতি বিদ্বেষমূলক মন্তব্য, ‘সাইবার ফ্ল্যাশিং’ বা অনলাইনে নগ্ন ছবি পাঠানোও ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে স্বীকৃত হবে।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকে ও বিলটি দ্রুত একটি আইনে পরিণত হয়, তবে ইইউ রাষ্ট্রগুলোর ২০২৭ সালের মধ্যে নতুন নিয়ম প্রয়োগ করতে হবে।