পেলের মেয়ে দাবি এক নারী হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। তবে সেই দাবি শেষ পর্যন্ত ধোপে টিকল না। ডিএনএ নুমনা পরীক্ষায় ওই নারীর ফল নেগেটিভ এসেছে।
গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর পরপারে পাড়ি জমানো পেলে মোট সাত সন্তান রেখে যান। পেলের ছেলে জানিয়েছেন, ডিএনএ পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেছে সে আমাদের বোন নয়।
পেলে বেঁচে থাকতেই ডিএনএ পরীক্ষার কথা ছিল না। তবে করোনা মহামারির কারণে পেলের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। যে কারণে তখন ডিএনএ পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। পেলের ৫৩ বছর বয়সী ছেলে এদিনিও এখন তার বাবার রেখে যাওয়া সম্পত্তির দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন। তিনি নিশ্চিত করেছেন, ডিএনএ পরীক্ষা দুই মাস আগে সম্পন্ন হয়েছে।