জাপান জাতিসংঘের নজরদারি সংস্থার কাছ থেকে ‘ফুকুশিমা প্লান্ট’ নিয়ে চূড়ান্ত রায় পেয়েছে।
সুনামিতে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তী ৩০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে সমুদ্রে ক্ষতিগ্রস্ত প্লান্ট থেকে তেজস্ক্রিয় পানি ছেড়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের কাছ থেকে অনুমোদন পেয়েছে।
জাপানে অবস্থিত দূতাবাসের মাধ্যমে বেইজিং মঙ্গলবার প্রতিবাদের পুনরাবৃত্তি করে বলেছে, আইএইএর প্রতিবেদনটি তেজস্ক্রিয় পানি ছাড়ার জন্য ‘পাস’ করা উচিত নয়।পরিকল্পনাটি স্থগিত করার আহ্বান জানায় তারা।
২০১১ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্প এবং সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত ‘ফুকুশিমা প্লান্টের’ জ্বালানি রডগুলো ঠাণ্ডা করতে ব্যবহৃত ১.৩ মিলিয়ন টন পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করে জাপান। ট্রিটিয়াম বাদে বেশির ভাগ তেজস্ক্রিয় উপাদান অপসারণের জন্য পানিকে ফিল্টার করা হয়েছে হাইড্রোজেনের একটি আইসোটোপ দিয়ে, যা পানি থেকে আলাদা করা কঠিন। প্রশান্ত মহাসাগরে তেজস্ক্রিয় পানি ছাড়ার আগে পানি শোধিত করা হবে। যেখানে আন্তর্জাতিকভাবে অনুমোদিত ট্রিটিয়াম মিশ্রিত থাকবে।