ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র তাণ্ডব থেকে রক্ষা পেতে এরই মধ্যে শত শত লাইটার জাহাজ কর্ণফুলীতে নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান নিয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের কারণে আমরা সব দফতর ও স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে মিটিং করেছি। পরে জাহাজগুলোকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়।’
এদিকে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী ‘মোখা’ ১৪ মে দুপুরে কক্সবাজার জেলা অতিক্রম করার সময় বাতাসের গড় গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় গড়ে ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ও দমকা হাওয়াসহ ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার।
আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক আজিজুর রহমান বলেন, এ ঘূর্ণিঝড় বৃহস্পতিবার রাতের মধ্যে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে। বর্তমান গতি-প্রকৃতি অনুযায়ী সিডরের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে ‘মোখা’।