কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল-থানি বলেছেন, হামাসের একজন জ্যেষ্ঠ নেতার সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ড গাজায় হামাস গোষ্ঠীর হাতে আটক জিম্মিদের মুক্তির জন্য চলমান আলোচনাকে প্রভাবিত করতে পারে।
গত মঙ্গলবার বৈরুতে ইসরায়েল হামলা চালিয়ে হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা সালেহ আল-আরুরিকে হত্যা করে বলে স্বীকার করে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও ইসরায়েল হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেনি।
জিম্মি আলোচনার মধ্যস্থতায় কাতার কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছে।
আল-থানি বলেন, চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, আলোচনা প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। আমরা হাল ছাড়ছি না; এগিয়ে যাচ্ছি। পক্ষগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি এবং যত দ্রুত সম্ভব একটি চুক্তি অর্জনের চেষ্টা করছি। চুক্তি হলে তা মানবিক ত্রাণ ও জিম্মিদের মুক্তির জন্য সহায়তা আনতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।