ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’র প্রভাবে নোয়াখালীর উপকূলীয় অঞ্চল হাতিয়া, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচরসহ বিভিন্ন স্থানে বৃহস্পতিবার রাত থেকে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বর্ষণ হচ্ছে। এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের ফলে সৃষ্ট বৈরী আবহাওয়ার কারণে হাতিয়ার সাথে সারাদেশের নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
শুক্রবার ভোর থেকে হাতিয়ার মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক ফুট জোয়ার বেড়েছে। বিকেল থেকে মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরে থাকা মাছধরা ট্রলারগুলো তীরে ফিরে এসেছে।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান জানান, দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য জেলায় ৪৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যেখানে ৩ লাখ ৪৮ হাজার উপকূলীয় এলাকার লোকজন আশ্রয় নিতে পারবে। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সিপিপি ৮৩৮০ জন, দুই শতাধিক রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবী, ১০১টি মেডিকেল টিম ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ের জন্য ৪৭৯ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ২৪ লাখ টাকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।