সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এতো ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, সেতু, রাস্তা করেছি। এসব যতই করি যদি রোডের সেফটি না থাকে তাহলে জনগণ এসব উন্নয়নের সুফল পাবে না।’
বুধবার রাজধানীর বনানীর সেতু ভবনের সভাকক্ষে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
প্রকল্প বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা যেভাবে বাড়ছে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ৪ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকার মোট ব্যয়ে সরকারি ১ হাজার ২৮৮ কোটি টাকা ও ঋণ ৩ হাজার ৭০০ কোটি টাকায় প্রকল্পে ধরা হয়েছে। ৩০ জুন ২০২৮ সালে শেষ হবে প্রকল্পের মেয়াদ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, কল সেন্টার, অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, পেট্রোল মোটরসাইকেল, ইন্ট্রিগ্রেটেড ট্রাফিক ম্যানেজম্যান্ট, রেস্কিউ টিম, বিআরটিএ। বাংলাদেশ পুলিশ। তারা প্রকল্পের সহযোগিতায় থাকবে।’
নিরাপত্তা প্রকল্পে কী ধরনের নিরাপত্তা দেয়া হবে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের ভূমিকা আছে। তারা পুলিশ সেন্টার করবে। অ্যাম্বুলেন্স ও মেডিকেল সার্ভিস করা হবে। ইমারজেন্সি রেসকিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট ব্যবস্থা নেয়া হবে।