হঠাৎ করেই ইসলামাবাদ হাই কোর্টের সামনে থেকে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে গ্রেফতার করা হয়। এরপরই ক্ষুদ্ধ হয়ে ওই আদালতে প্রধান বিচারপতি ‘কেন ও কোন মামলায়’ ইমরান খানকে গ্রেফতার করা হলো তা জানতে চান। পাশাপাশি তিনি ১৫ মিনিটের মধ্যেই সরকারের সংশ্লিষ্ট পক্ষকে আদালতে হাজির হতে বলেন।
এরপরই পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রধান ইমরান খানকে দেশটির দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো (এনএবি) গ্রেফতার করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য আল-কাদির ট্রাস্টকে সোহাওয়া শহরের বারখালা মৌজায় জমি বরাদ্দ দেয় ইমরানের প্রশাসন। এ জমি দিতে ঘুষ নেওয়া অভিযোগ রয়েছে ইমরান, তার স্ত্রী বুশরা বিবি ও অন্যান্য পিটিআই জ্যৈষ্ঠ নেতাদের বিরুদ্ধে। দাবি করা হয়েছে, এ ঘটনায় বিপুল রাজস্ব হারিয়েছে পাকিস্তান সরকার। এজন্য ইমরানসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সেই মামলা তদন্ত করছে ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো (এনএবি)।
দাবি করা হয়েছে, এই জমি দেওয়ায় পাকিস্তান সরকার পাঁচ হাজার কোটি রুপি রাজস্ব হারিয়েছে।
সূত্র: ডন