সম্প্রতি তরতর করেই বাড়ছে মুরগির দাম। যে কারণে মুরগি ব্যবসায়ীদের ডাকা হয়েছিল। কিন্তু তারা আসেননি। এখন মুরগি ও গরুর মাংস আমদানির সুপারিশ করতে চায় এফবিসিসিআই।
বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআইয়ের বোর্ডরুমে ‘রমজান উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি, মজুত, সরবরাহ ও বাজার পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময়সভা’র আয়োজন করা হয়।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘এবার সরকার বাজার মনিটরিংয়ে থাকবে কঠোরভাবে। কোনো বাজারে বেশি মূল্য রাখা হলেই কিন্তু বাজার কমিটি বাতিল করবে সরকার। একই সঙ্গে দাম বেশি নেওয়া প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সও বাতিল করা হবে। আমরা চাই না, রোজায় কোনো ব্যবসায়ীর লাইসেন্স বাতিল হোক, কাউকে আটক করা হোক।’
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের সমস্যা থাকতে পারে। সমস্যাটি আমাদের জানাবেন। আমাদের সেলে জানান, আমরা কথা বলব। আমাদের টিমও বাজার মনিটরিংয়ে থাকবে। আশা করব আপনারা কেউ বেশি মুনাফা করবেন না। বাজারে চাহিদার তুলনায় বেশি খেজুর আছে। পর্যাপ্ত রয়েছে ছোলা, পামঅয়েল, সয়াবিনসহ অন্যান্য পণ্য।’
সভায় সিটি গ্রুপের প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ বলেন, ‘আমাদের কাছে চিনি-ভোজ্যতেলের সরবরাহ যথেষ্ট আছে। গ্যাসের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে রোজায় কোনো পণ্যের ঘাটতি হবে না।’