আজ শুক্রবার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সমাবেশ।
সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় এসব সমাবেশের ডাক দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।
ঢাকার এই পাল্টাপাল্টি সমাবেশের প্রসঙ্গ উঠল বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে।
ক্ষমতাসীন দলটি সরকার বিরোধীদের এ সমাবেশকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সহিংসতার উসকানি হিসেবে দেখছে। তাই তা প্রতিহতে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। বিরোধীদের অভিযোগ, তাদের হাজার হাজার নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সংঘাতময় এ পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে দেখছেন? ক্ষমতাসীনেরা কী রাজপথের সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে?জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, “এ বিষয়ে গতকালও (২৬ জুলাই) আমি সুস্পষ্ট করে কিছু কথা বলেছি। আমি সেটাই পুনর্ব্যক্ত করব। গণতন্ত্রে রাজনৈতিক সহিংসতার কোনও জায়গা নেই। আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) কোনও একক রাজনৈতিক দলের পক্ষে নই। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে। এ লক্ষ্য অর্জনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিচ্ছে। তবে এটাও মনে রাখতে হবে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই।” সূত্র: মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর