কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ট্রলার ডুবির ঘটনায় আজ সোমবার আরও তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সকালে ঘটনাস্থল থেকে কিছু দূরে পৃথক স্থান থেকে ভাসমান অবস্থায় তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। তারা হলেন পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার ছেলে রাইসুল (৫) ও কটিয়াদী উপজেলার মানিকখালী গ্রামের বেলন দে (৪৫)। এ নিয়ে মোট ৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
ভৈরব ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আজিজুল হক রাজন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ দুর্ঘটনায় নিখোঁজ সবার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত রবিবার বিকাল ৩টার দিকে মেঘনা নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় বিআইডব্লিউটিএ, ফায়ার সার্ভিস ও নৌ পুলিশ যৌথভাবে তিনজনের লাশ উদ্ধার করে। তারা হলেন পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানার মেয়ে মাহমুদা সুলতানা (৭), ভৈরবের আমলাপাড়া এলাকার ঝন্টু দের স্ত্রী রুপা দে (৩০) ও নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলার দড়িকান্দি গ্রামের দারু মিয়ার মেয়ে কলেজ শিক্ষার্থী আনিকা আক্তার (১৮)। একইদিন বেলা ১২টার দিকে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়।