জলবায়ু পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ক্ষয়-ক্ষতি পুষিয়ে নিতে জাতিসংঘের আন্তরিকতায় কোন কমতি নেই। তবে সদস্য রাষ্ট্রসমূহকেও এ ব্যাপারে জোরালো ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।
১৪ আগস্ট সোমবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্নের জবাবে মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এ কথা বলেছেন।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ জলবায়ু সম্মেলনে (সিওপি২৭)র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্ষতি এবং একেবারেই ধ্বংসপ্রাপ্ত এলাকার পুনর্বাসন কর্মসূচির জন্যে একটি তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আর এটি করা হয় বছরের পর বছর ধরে জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা উন্নয়নশীল দেশসমূহের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীগণের সংঘবদ্ধ আবেদন-নিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে। সবচেয়ে ভয়ংকর আকারের জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা দেশ তথা বাংলাদেশের মত দেশসমূহকেও এই তহবিল থেকে সহায়তার অঙ্গিকার রয়েছে। সেই অঙ্গিকারের পরিপূরক পদক্ষেপ কীভাবে নেয়া হবে সামনের মাসে জাতিসংঘ সদর দফতরের শীর্ষ সম্মেলনে-সেটিই ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্ন এবং এ সময় জাতিসংঘ মহাসচিবের অবস্থান সম্পর্কেও সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চাওয়া হয়েছিল।
(মহাসচিবের মুখপাত্রের জবাব : Well, the Secretary-General feels that the loss and damage fund is a critical part of addressing the devastating impact of climate change, as we all know, has been much more severe on those countries that have contributed the least to our changing climate, who have been emitting the least harmful chemicals into our air. And we know how vulnerable Bangladesh is with its coastline. We very much hope that at the upcoming summit, the Member States and heads of delegations will come with strong acts and action that will help to fulfil the promises that were made at the COP.)|