ওয়াগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিন ও তার দুই শীর্ষ লেফটেন্যান্টকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পার হলেও ক্রেমলিন এ বিষয়ে কিছুই বলেনি। রাশিয়ার অন্য কোনো জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বুধবার কুরস্কে এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় প্রিগোজিনের বিমান বিধ্বস্তের খবর পান। কিন্তু তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
জুনের শেষের দিকে প্রিগোজিন বিদ্রোহ করেন। বিদ্রোগের কয়েক দিন পর তিনি পুতিনের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। যদিও বিদ্রোহকে পুতিন ‘পিঠে ছুরিকাঘাত’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
কিন্তু লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় চুক্তির পর প্রিগোজিন অবাধে চলাফেরা করতে সক্ষম হন। গত মাসে সেন্ট পিটার্সবার্গে ক্রেমলিন আয়োজিত আফ্রিকা শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনেও উপস্থিত হন তিনি।