‘সংযম, সংযম, আরো একটু ধৈর্য্য’ সৌদি আরবের জ্বালানি মন্ত্রীকে হয়তো নিজেকে এভাবেই স্বান্তনা দিতে হচ্ছে। কারণ তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণায় বিশ্ব বাজারে দাম বাড়বে বলেই প্রত্যাশা করেছিলেন তিনি। তবে সেই আশায় এ সপ্তাহেও গুঁড়ে বালি।
ওপেকভুক্ত দেশগুলো নতুন করে তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়ে দাম ব্যারেল প্রতি ৮০ ডলারের কাছাকাছি কিংবা কিছুটা উপরে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। তবে শুক্রবার দেখা গেছে উল্টো বিশ্ব বাজারে কমেছে তেলের দাম।
গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১ দশমিক ১৭ ডলার কমে দাঁড়ায় ৭৪ দশমিক ৭৯ ডলারে। সেই সঙ্গে ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ১ দশমিক ১২ ডলার কমে দাঁড়িয়েছে ৭০ দশমিক ১৭ ডলারে।
তবে এই হিসেব আপাতত সৌদিকে হতাশ করলেও আগামী সপ্তাহগুলোতে ভিন্ন চিত্র দেখা যেতে পারে। কারণ ওপেকভুক্ত দেশগুলো বিশ্ব বাজারের ৪০ শতাংশ তেল সরবরাহ করে থাকে। আর সেই সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিলে বাড়তে পারে তেলের দাম।
সূত্র: রয়টার্স