ত্বকের পরিচর্যায় ব্যবহৃত প্রসাধন তৈরিতে কী কী উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে তার তালিকাও দেখে নেওয়া উচিত। কারণ ত্বকে ব্যবহৃত প্রসাধনীর অনেক উপকরণ চোখের নিচের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।
কেন চোখের নিচের ত্বক সংবেদনশীল
যেসব পণ্য চোখের নিচের ত্বকে এড়িয়ে চলবেন
‘অ্যান্টি এইজিং’ উপাদান চোখের চারপাশের ত্বকে জ্বলুনি সৃষ্টি করতে পারে। এ ধরনের পণ্যে থাকা রেটিনয়েড ব্যবহারে লালচেভাব, শুষ্কতা এবং খসখসেভাব দেখা দিতে পারে।
স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ব্রণের বিরুদ্ধে দারুণ কার্যকর। এটি ত্বক এক্সফলিয়েট করে লোমকূপ উন্মুক্ত রাখে। তবে চোখের নিচের ত্বকের এই উপাদানের ব্যবহারে জ্বলুনি ও শুষ্কতার সমস্যা দেখা দেয়।
অ্যালকোহলভিত্তিক পণ্য যেমন- টোনার বা ‘অ্যাস্ট্রিজেন্টস’ চোখের নিচের ত্বককে শুষ্ক করে ফেলে এবং জ্বলুনি সৃষ্টি করে। এমনকি এটি ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ও আর্দ্রতা শুষে নেয়।
ত্বক পরিচর্যায় এসেনশল অয়েল ব্যবহৃত হয়। তবে তা চোখের নিচের ত্বকের জন্য উপযোগী নয়। এতে থাকা পেপারমিন্ট ও ইউক্যালিপটাস তেল জ্বলুনি ও অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে।
ত্বকের প্রসাধনীতে সুগন্ধির ব্যবহার স্বাভাবিক। তবে সংবেদনশীল ত্বকে এটা বিরক্তিকর হতে পারে। সুগন্ধির কারণে জ্বালাপোড়া, ব্যথা, চুলকানি ও লালভাব হয়।