চুলের যত্নে আমন্ড অয়েলের কোনও বিকল্প নেই

0

সুস্থ ত্বক ও মসৃণ চুল পেতে শুধু এসেনশিয়াল অয়েল ম্যাসাজই যথেষ্ট। এ জন্য আমন্ডের জুড়ি নেই। ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ আমন্ড অয়েল ত্বকে পুষ্টি জুগিয়ে ত্বককে রাখে হাইড্রেটেড। পাশাপাশি এই অয়েল চুলের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে।

ত্বকের যত্নে আমন্ড অয়েল

ডার্ক সার্কের রিমুভ করে এবং ত্বকের সুস্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনে অকল্পনীয়ভাবে। নিয়মিত ত্বকে আমন্ড পেস্ট ব্যবহারে দ্রুত ত্বকের ফেয়ারনেস বাড়বে এবং দেখাবে অন্য সবার চেয়ে আলাদা। আমন্ড অয়েলে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি জোগায়, যা ত্বকের সানট্যানের সমস্যা রোধ করে।

চুলের যত্নে আমন্ড অয়েল

পলিউশন, কেমিক্যাল, হেয়ার কালার ইত্যাদির কারণে চুল তার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলে। আর এ সময় ঠিকঠাক যতেœর অভাবে চুলে দেখা দেয় নানা সংক্রমণ। দেখা দেয় খুশকি, আগা ফাটা এবং রুক্ষতার মতো সমস্যা। এমন সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবেও আমন্ড অয়েল দারুণ। মাথার স্ক্যাল্পে নিয়মিত এই তেল ব্যবহারে মাথার ত্বকের রক্ত চলাচল বাড়ে। এতে থাকা ‘ভিটামিন ই’ চুলে সঠিক পুষ্টির জোগান দেয়। 

আমন্ড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস থাকায় চুল ঝরে কম। ফলে নতুন চুল গজায় দ্রুত। এর ‘ভিটামিন এ’ চুলকে মজবুত এবং চুলকে রাখে নরম ও মসৃণ। এতে প্রচুর পরিমাণে ময়েশ্চারাইজার থাকায় এটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে। কসমোলজিস্টদের মতে, নিয়মিত এই অয়েল ব্যবহারে শুষ্ক বা ফ্রিজি চুল হয় নরম ও কোমল। পাশাপাশি চুলের গোড়া শক্ত করে, মজবুত করে, গোড়া থেকে চুলের ভাঙন রোধ করে সিল্কি চুল পেতে সাহায্য করে।

লেখা : নূরজাহান জেবিন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here