গত ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নির্বিচারে বোমা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর গত ২৮ অক্টোবর সেখানে স্থলঅভিযান শুরু করে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা। এরই মধ্যে এই যুদ্ধে ১০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বৃদ্ধ।
এদিকে, এরই মধ্যে গাজাকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ফেলেছে ইসরায়েলি সেনারা। একই সঙ্গে তারা গাজার সবচেয়ে জনবহুল এলাকা গাজা সিটিকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে। ইসরায়েলি এখন গাজার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নিচ্ছে। যেকোনো সময় অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় বড় ধরনের স্থল হামলা শুরু করতে পারে ইসরায়েলি সেনারা। এখন আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেখানে বড় ধরনের স্থলহামলা আরো তীব্র হবে। আর এই আশঙ্কা থেকে গাজা সিটি ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার বেসামরিক মানুষ।
একই সঙ্গে হামাসকে নির্মূলে যেকোনো ধরনের ভূমিকাও প্রত্যাখ্যান করেছে মিশর। কেননা, নিজেদের গাজা সীমান্তে নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য এই গোষ্ঠীটির প্রয়োজন আছে বলে মনে করে মিশর।
মার্কিন প্রভাবশালীয় সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-এর পরিচালক উইলিয়াম বার্নস ও আল-সিসির মধ্যে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। উইলিয়াম বার্নস বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চল সফর করছেন। সূত্র: আল জাজিরা