ইরানের যুদ্ধ জাহাজগুলোতে এই প্রথমবারের মতো ভিএলএস প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করা হয়েছে।
ভিএলএস হচ্ছে উন্নতমানের এমন ক্ষেপণাস্ত্র যা ভার্টিক্যাল লঞ্চিং সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র খাড়াভাবে উপরে উঠে গিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এছাড়াও এসব যুদ্ধ জাহাজে দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করা হয়েছে।
ইরানের ‘তাবয়িন’ রেডিও’র সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে তিনি আরও বলেছেন, ‘দেশেই এখন আমরা যেসব নৌযান ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছি সেগুলো যারাই দেখেন তারাই হতবাক হয়ে যায়। তারা ভাবতেই পারেন না ইরানের সমরাস্ত্র শিল্প এত দূর এগিয়ে গেছে।’
আইআরজিসি’র নৌ ইউনিটের প্রধান বলেন, ‘খাড়াভাবে উপরে উঠতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র এবং দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র যুদ্ধ জাহাজে মোতায়েন একটা বড় সাফল্য। এসব কাজ এমন সময় করছি যখন আমাদের ওপর কঠোরতম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রাখা হয়েছে।’
ইরান বর্তমানে অস্ত্র নির্মাণে বিশ্বের কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় দেশের কাতারে শামিল হতে পেরেছে বলে জানান তাংসিরি।
সূত্র : পার্সটুডে।